শত চেষ্টা করেও জি-ম্মি দশা থেকে মুক্ত হওয়ার কোনো রাস্তাই খুঁজে পায় না তানজিলা,
নোয়াখালীর সেনবাগের মু-স-লি-ম মেয়ে তানজিলার বিয়ে হয় একজন সহজ সরল মুসলিম ভাইয়ের সাথে।
মুসলিম মেয়ে তানজিলার স্বামী জানতো না তার স্ত্রীর বিয়ের আগে হি-ন্দু ছেলের সাথে সম্পর্ক ছিলো।
তাদের সংসার খুব সুন্দর ভাবেই চলছিলো।
তাদের বিয়ের ছয় মাস না হতেই তানজিলার স্বামীর মোবাইলে হু-ম-কি আসে তার স্ত্রী'কে ছেড়ে দিতে, নয় তো তার সর্বনাশ করে দিবে।
তানজিলার সহজ সরল স্বামী বিষয়টাকে গুরুত্ব দেয় নাই ভেবেছিলো কেউ হয়তো তাদের সুখ দেখে হিংসা করে এসব বলতেছে,
এর দুইদিন পর তানজিলার স্বামীর মোবাইলে তার স্ত্রীর অন্য পুরুষের সাথে অ-ন্তর-ঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও পিক আসতে থাকে বিষয়টা দেখে তানজিলার স্বামী হতভঙ্গ হয়ে পড়ে
এরপর তানজিলার স্বামী সেই পুরুষের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারে সেই পুরুষ মা-লা-উন হি-ন্দু,
তানজিলার স্বামী তার কাছে জানতে চায় তুমি কি চাও তখন মা-লা-উন বললো," তানজিলাকে চাই",
তিনি জানতে চাইলেন তুমি কি তাকে বিয়ে করবে?
মা-লা-উ-ন বললো, "না, তাকে আমি শুধু আমার জন্য রাখতে চাই, "
তানজিলার স্বামী আইনের আশ্রয় নেন তাতে ও কোনো কাজ হয় নাই।
কারণ মা-লা-উন ভাগওয়া স-ন্ত্রা-সী-দের জন্য ই-স-ক-ন, হি-ন্দু মহাজোট, হিন্দু ই-কো-নমি-ক ফোরাম সহ হি-ন্দু সংগঠন গুলো আইনি সহযোগিতাসহ সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে থাকে।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলাতে কর্মরত ভাগওয়া স-ন্ত্রা-সী সঞ্জয় চন্দ্র দাস, মু-স-লিম মেয়ে তানজিলাকে নোয়াখালীর মাইজদী শহরে বাসা বাড়া করে রেখে তার জীবন ধ্বং-স করে যাচ্ছে।
ভাগওয়া স-ন্ত্রা-সী সঞ্জয় চন্দ্র দাসের কাছ থেকে মুক্ত হওয়ার সব চেষ্টাই করছে তানজিলা শত চেষ্টা করেও জি-ম্মি দশা থেকে মুক্ত হওয়ার কোনো রাস্তাই খুঁজে পায় না তানজিলা,
এমন লাখো তানজিলারা জি-ম্মি হয়ে আছে মা-লা-উন ভাগওয়া স-ন্ত্রা-সী-দের কাছে